• দেখা-শোনা-পাঠ - পোস্ট শোকেস

    পাঠ-অনুভবে অগ্নিশিখা ও মনোজ

    সিলেটে অগ্নিশিখা ও মনোজ-র মতো কাগজের প্রয়োজনীয়তা আছে বৈকি। সমকালীন পরিস্থিতির নিরিখেও সাহিত্যিক তৎপরতায় বৈচিত্র্যমুখী হওয়াতে নেই ক্ষতি। সেইসঙ্গে ধারাবাহিকতাও গড়ে ওঠা দরকার। ছাপাসংখ্যার পাশাপাশি তারা যদি অনলাইনে সক্রিয় হতে পারেন, সেক্ষেত্রে ছোটকাগজের সম্প্রসারণে নতুন মাত্রা যোগ হবে। সময়-উপযোগী হয়ে উঠবে অধিক। আমরা পুরাতনদের পাশাপাশি বেশি করে নবীন লেখকদের পড়তে চাই।

  • নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    ‘ধোপা’ নিয়ে নেটালাপ

    কলিম খানরা এই ফাইট দিতে চেয়েছিলেন,—বাংলা বর্ণমালার একটি বর্ণও নিছক সিম্বলিক বা প্রতীকী নয়, যেমনটি আমরা ইংরেজি বা অন্য ভাষায় সচরাচর দেখে থাকি। প্রতিটি বর্ণ সুনির্দিষ্ট ক্রিয়া সম্পাদনের দায় মিটাতে গিয়ে উদ্ভুত হয়েছিল। সমাজে বর্ণগুলোর উৎপত্তি ও বিকাশ-বিবর্তন এই নিয়মছকে ঘটেছে। আজকে আমরা ধোপা বলছি, একসময় ধোপাও বলত না লোকজন;—তারা বলত ধোপ।

  • আসুন ভাবি - পোস্ট শোকেস

    সময়-ফাঁদের সাতকাহন

    সৃষ্টি এখানে কেবল তাঁর অনন্যনির্ভর গুণের বিচ্ছুরণ। আলাদা করে এক-একটি গুণের সাহায্যে স্রষ্টাকে দায়বদ্ধ চিহ্নিত করা স্বয়ং তাঁর একত্বের বরখেলাফ। মানব জগতে ভালোমন্দ যা কিছু ঘটছে, এর সঙ্গে তাঁকে জড়িত করা যুক্তিসংগত নয়। তিনি হলেন আবশ্যিক অনন্যতা;—যেখান থেকে সৃষ্টির সূচনা ও বিস্তার ঘটছে। এই শর্তের বাইরে তাঁর কোনো ভূমিকা নেই।

  • দেখা-শোনা-পাঠ - পোস্ট শোকেস

    মৃত শহরে এক ‍গুণী

    এসব কার্যকারণে সিলেট অঞ্চল সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে ফকিরে পরিণত হয়েছে। লোকসমাজের পাশাপাশি শিক্ষিত ও সংস্কৃতিমনস্ক শাহরিক সমাজ এই অঞ্চলে একদিন গড়ে উঠেছিল। কালের ধারায় সেখানে ছেদ পড়েছে। ইংরেজ ও পাকিস্তান আমলে বিকশিত শিক্ষিতশ্রেণিতে যারা ছিলেন, আজকে ওই মান ও উচ্চতার বিদগ্ধ মানুষ তন্ন-তন্ন করে খুঁজলেও পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। আয়ুব শাহীর আমলে রানী এলিজাবেথের উপহার ভাউচার সিলেটকে ক্রমশ বদলে দিলো।