• সাম্প্রতিক

    ভূরাজনীতির খেল ও আমাদের হালত

    বাংলাদেশের সীমানা ও সার্বভৌমত্ব অটুট থাকুক, এটি আমাদের একমাত্র চাওয়া। আমাদের বিদেশনীতির মধ্যে ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটুক, কোনো ব্লকের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে কৌশলী হয়ে উঠুক এই নীতি;—ছোট্ট দেশটির জন্য এটুকু যথেষ্ট। কিন্তু পরিস্থিতি সেরকম কি? শেখ হাসিনার ওপর অতিমাত্রায় ভারত নির্ভরতার অভিযোগ ছিল। ইউনূস কার ওপর নির্ভর করছেন সে এক খোদা জানে! কমলা হ্যারিস ইলেকশনে ডাব্বা মেরে তাঁকে বড়ো বিপাকে ফেলে দিয়েছেন। মার্কিন সরকার আর জর্জ সোরসের পোষা খেলনাটি বোধহয় নিজের গন্তব্য ঠার করতে পারছেন না। এসব কার্যকারণে ভারত যদি হাসিনাকে বংলাদেশে পুনর্বাসিত করার ছক কষে থাকে, যাকে আমরা গুজব ধরে নিচ্ছি আপাতত,—আখেরে সেটি ঘটলে অবাক হওয়ার কারণ থাকবে না।

  • সাম্প্রতিক

    ভারত-মার্কিন বোঝাপড়ায় বাংলাদেশ

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত আপতত এমন এক বোঝাপড়ায় উপনীত, বড়ো আকারের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিবাদ না ঘটলে এই যৌথশক্তির সঙ্গে ইউনূস-শাহবাজ গং কুলিয়ে উঠতে পারবেন না। সুতরাং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য ভারত পাবে শতভাগ। চীনও পরিস্থিতি বিবেচনায় রা কাড়বে না। কথাগুলো আরো এ-কারণে বলা, রেজিম চেঞ্জার হিসেবে খ্যাত ডোনাল্ড লুকে বিদায় দিয়ে ট্রাম্প এস পল কাপুরের ঘাড়ে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা ইস্যু ডিল করার দায়িত্ব দিতে যাচ্ছেন। রিপাবলিক সিনেটরদের তাঁর ব্যাপারে আস্থা এখনো ইতিবাচক।