• নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    মোহাম্মদ আজমের সিলেক্টিভ রিডিং

    আনিসুজ্জামান ও সিকান্দার আবু জাফরকে এই-যে মোহাম্মদ আজম বেছে নিতে আগ্রহী, এর পেছনে কাজ করেছে পঁচাত্তর পরবর্তী ঘাত-প্রতিঘাত থেকে জন্ম নেওয়া উগ্র প্রগতিশীলতা ও একে প্রত্যাখ্যানের বাসনা। যদিও, এই প্রগতিশীলতা তার নিজস্ব ভ্রান্তিসহ কেন ওইসময় জন্ম নিয়েছিল,—সেটি সুচতুরভাবে পাশ কাটিয়ে গেছেন মোহাম্মদ আজম।

  • পোস্ট শোকেস - সাম্প্রতিক

    অসমাপ্ত লড়াই ও আহমদ রফিকের প্রস্থান

    ট্রাজেডিই বটে! নির্মম আমাদের ঔদাসীন্য! আহমদ রফিক স্বয়ং চিকিৎসক হলেও ডাক্তারিকে পেশা করেননি। রবীন্দ্র সাহিত্য ও ভাষা আন্দোলনে সকল শক্তি ব্যয় করেছিলেন। জীবনের শেষ বয়সে সেই মানুষটিকে চিকিৎসার খর্চা যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছিল। একজন ভাষাসৈনিকের প্রতি রাষ্ট্র থেকেছে উদাসীন। তবু কী অনড় মনোবল ছিল তাঁর! রাষ্ট্রের কাছে কোনো কিছু প্রাপ্তির আশা ভুলেও করেননি আহমদ রফিক। শেষ বয়সে এসে হাসিনা সরকারের পতন ও পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ বুঝে নিতেও বিলম্ব হয়নি তাঁর। ফিরে-ফিরে ভুল আর অসমাপ্ত আন্দোলনের খেসারত দেখে-দেখে নিভে গেল আয়ু! আমরা কিছুই দিতে পারিনি তাঁকে! নির্মম অবহেলা ছাড়া!