ফাল্লাচি দেখিয়ে গেছেন, এ্যাথিকাল জার্নালিজম মানে মিউ-মিউ টাইপের প্রশ্ন নয়, তার মধ্যে থাকতে হবে বারুদ। থাকতে হবে উসকানি। তাৎক্ষণিক সব মুহূর্ত, যা সাংবাদিক তৈরি করে নেবেন আসল মানুষটাকে সামনে আনতে। প্রভোকেটিভ জার্নালিজমের কারণে প্রচণ্ড বিতর্কিত ফাল্লাচি কিন্তু সাংবাদিকতার ডিকশন পাল্টে দিয়েছিলেন তখন। ফাল্লাচি বিশ্বাস করতেন একজন সাংবাদিক স্রেফ কোনো টেপরেকর্ডার নয়। তার নিজের একটি অবস্থান থাকতে হবে, এবং সেই অবস্থানটা অবশ্যই পরিবর্তনের স্বপক্ষে হবে। এবং, যে-সাংবাদিকের কোনো শত্রু নেই, সাংবাদিকতার বাইবেলে তাকে ভালো সাংবাদিক বলার কোনো মানে থাকে না। মতিউর রহমানের কাছে এটি আশা করা বাতুলতা।