জীবনানন্দ এর থেকে নিষ্ক্রমণ খুঁজেছেন এমন এক প্রাকৃতিকতায়, যেটি নিজে ক্লিয়ার করে দিচ্ছেন,—পৃথিবীতে এর অস্তিত্ব স্বপ্নের মতো পৌরাণিক। তাঁর রচনায় আমরা একসময় দালি ও অঁদ্রে ব্র্যতোঁদের তৈরি পরাবাস্তব ইশতেহারে খুঁজে নিয়েছি। এখন তা অবান্তর লাগে নিজের কাছে। কারণ, জীবনানন্দের মধ্যে পরাবাস্তবতা নয়, বরং সক্রিয় থেকেছে ডিল্যুশন!