ড. জাফর ইকবালের মধ্যে যেটি সবসময় ছিল ও আজোবধি রয়েছে, সেটি ওই বহুচর্চিত বাক্যটি মনে করায় : ল্যাঞ্জা ইজ ডিফিকাল্ট টু হাইড। হাসিনা পতনের তুঙ্গ মুহূর্তে যে-কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে তিনি অচেনা বলে সাব্যস্ত করেছিলেন। যেহেতু, তাঁর হিসাব অনেক আগে থেকে জানাচ্ছিল,— বিশ্ববিদ্যালয়টি রাজাকারপন্থীতে ভরে গেছে।
-
-
ইংরেজ আমলের পুরোটা জুড়ে একের-পর-এক কৃষক বিদ্রোহ, আদিবাসী বিদ্রোহ... এগুলোকে কী কারণে তুচ্ছ গণ্য করতে হবে তার ব্যাখ্যা কি রাইসু দিতে পারবেন?... মুসলমান ছাড়া কাউকে বোধহয় তাঁর চোখে পড়ে না। আহমদ ছফা আর ফরহাদ মজহার উনার মাথা খুব ভালোভাবে চিবিয়ে খেয়েছেন তাতে সন্দেহ পোষণ না করলেও চলছে। উনাদের খোয়াব তো আমরা বুঝি কিছু। বাংলাদেশ কেবল মুসলমানদের ওয়ারিশান হবে, এবং সেই জায়গা থেকে যত ঘটনা সেগুলোকে বয়ানের মাধ্যমে নতুন করে বিনির্মাণ করতে হবে, এভাবে এমন এক মিথ দাঁড় করাতে হবে যেন ইতিহাসকে নতুন করে লেখা সম্ভব হয়;- এই মতলব বুকে নিয়ে ফেসবুকে গণমানুষের কর্তাসত্তা হওয়ার আলাপ নিয়ে হাজির হয়েছেন রাইসু।