• টেক বুলেটিন - নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    কোয়ান্টাম কম্পিউটার — সম্ভাবনা ও পরিণাম

    জানতে চেয়েছিলাম,—ইলেকট্রনের অনিশ্চিত আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে ফেইক ট্রিকস কতখানি কার্যকর ফল এনে দিতে পারবে? যেখানে আমরা বাস্তবিক কোয়ান্টাম বিটস নিয়ে কাজ করছি না, কিন্তু কোয়ান্টাম বিটস ব্যবহার করলে যে-গতি পাওয়ার কথা,—কম্পিউটার প্রসেসর তা দিতে থাকবে। উত্তরে সে আপনাকে যা বলেছিল, তার কাছাকাছি তথ্য আমাকেও দিয়েছে। তার মতে, তাত্ত্বিকভাবে এটি সম্ভব,—যদি আমরা কোয়ান্টাম সিমুলেটর (quantum emulator) নামক কিছুর কথা ভাবি। তবে সীমাবদ্ধতাগুলো সে ভাগ করে দেখিয়েছে সেখানে

  • নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    সিলেটি গুণিজন — একপশলা নেটালাপ

    আমাদের কাজবাজে স্থানিকতার বিচিত্র রং প্রায়শ অনুপস্থিত থাকে। যে-কারণে এগুলো প্রাণের জিনিস হয়ে ওঠে না। বিশ্বযোগ সারতে হলে ওটা কিন্তু লাগবে। স্থানিকতা হচ্ছে সেখানে কাঁচামাল। বিশ্ব থেকে যা কুড়িয়ে-বাড়িয়ে পেলেন,—সেগুলোর সঙ্গে এই কাঁচামাল ঠিকঠাক জুড়তে পারলে সত্যিকার বিশ্বযোগ ঘটে। সাধ্য থাকলে আমীনুর রশীদের মতো আরো যাঁরা ছিলেন বা এখনো রয়েছেন, তাঁদের নিয়ে কাজে নামাটা বোধহয় জরুরি হয়ে উঠছে ক্রমশ।

  • নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    কার ভাষা কে বলে!

    প্রতিকূল সমাজবিশ্বে নিজেকে অবরুদ্ধ দেখার আতঙ্ক থেকে আত্মরক্ষার উপায় হলো অসীম অনন্ত কিছুতে অবগাহন। আমির উদ্দিন কাজেই তাঁর ওপর ভরসা করে আত্মরক্ষার পথ খুঁজছেন। দেহতত্ত্ব আর বিচ্ছেদী গানের বুলিতে গুম রাখার মধ্য দিয়ে নিজের পাওয়া-না-পাওয়ার সকল জ্বালা জুড়াচ্ছেন ক্বারী সায়েব। সুতরাং ভারতবর্ষে জন্ম নেওয়া ভাববাদের লোকায়ত স্বরূপের সবটাই অবরুদ্ধতাভীতি ওরফে ক্লাস্ট্রোফোবিয়াকে চিনিয়ে দিয়ে যায়।

  • নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    ডুয়া লিপার গানে অপঠিত সব চিহ্ন

    তার এই আজব ভাবালুতার কারণ কিন্তু কুন্দেরা স্বয়ং। তাঁর বিখ্যাত দার্শনিকতা এখানে তাকে কাঁপাচ্ছে। যেখানে তিনি বলেছিলেন,—মানবসত্তা স্মৃতি ও বিস্মরণের মধ্যে বাঁচেমরে। স্মৃতিকে ভুলতে পারা সম্ভব হচ্ছে না বুঝে ডুয়া লিপা যেন-বা কল্পনায় থমাসের মতো পুরুষকে নিজের দিকে ফেরত আনার হাস্যকর মহড়া দিচ্ছে গানে। নিজের গানে ডুয়া লিপা এভাবে কুন্দেরাকে টানছে;—যদিও তা বোঝার কোনো জায়গা রাখেনি সে! যতক্ষণ না তার মুখ থেকে আমরা জানতে পারছি কী কারণে কুন্দেরার বইটি তাকে কাঁপিয়েছিল সেইসময়!

  • নেটালাপ - পোস্ট শোকেস

    আপনি থাকছেন স্যার

    মার্কস কাজেই এমন এক নাইটমেয়ার, ইচ্ছা না থাকলেও তাকে আমরা ঘুমঘোর দেখে ফেলি। দুঃস্বপ্ন হয়ে লোকটি বেঁচে থাকে ধরায়। আচমকা হানা দেয়। দরোজার সামনে দাঁড়িয়ে কড়া নাড়ে। আমরা তাকে দরোজা খুলে দিতে বাধ্য হই। এক ডেলিভারিম্যানকে তখন দেখি সেখানে। তার হাতে বাক্সে মোড়ানো বই। আমরা তা হাতে নেই। মোড়ক উপড়ে ফেলি। এবং দেখি,—লালরক্ত মেশানো বইয়ের মলাটে কুখ্যাত শব্দটি লেখা রয়েছে! শব্দটিকে ভুলে থাকার জন্যই তো প্রাণপণ খাটছি সবাই! এখন ডেলিভারি ম্যান বাধ্য করছে তাকে ইয়াদ করতে!