কবি ফজলুররহমান বাবুলের তুমি তেমনই বৃক্ষ জ্বর ও জ্বরবিহীন… দুরকম পরিস্থিতিতে বসে পড়া যায়। পড়তে-পড়তে এর সহজতাকে আলিঙ্গন করতে ইচ্ছা করে। কোনো কবিই সম্ভবত ইচ্ছে করে কঠিন লিখতে চায় না। লেখেও না। সে কেবল তার সত্তার মর্মরধ্বনি শব্দজালে ধরতে উতলা বোধ করে। অজান্তে তা কখনো-কখনো জটিল ও দুরারোহ হয়ে পড়ে!
-
-
ফরহাদ মজহার যেমন ইসলাম সম্পর্কিত ভাবনাকে পাঠ করতে গিয়ে মৌলিক করে তোলেন, তিনি তখন বিবেচনা করেন না চিন্তাপদ্ধতি কখনো দানব হয়ে উঠতে পারে। আমরা দেখেছি সেই দানবকে রুখতে গিয়ে তাকে আবার মাঠে নামতে হয়েছে। সলিমুল্লাহ খানের অসংখ্য বক্তব্য আছে কওমি মাদ্রাসা কেন্দ্রিক, তিনি সেটি গ্লোরিফাই করেন, প্রতিষ্ঠা দিতে গিয়ে তর্ক করেন। এই যে বুদ্ধিজীবীতার বিশৃঙ্গলা, ফলত এইসব প্রভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দিনে দিনে মাদ্রাসায় পরিণত হয়। নানাবিধ ন্যারোটিভ জন্ম নেয়। কোনটি প্রগতি আর কোনটা পশ্চাদপদ তা আর ঠাহর করা যায় না।