• নেটালাপ

    জামায়াত কেন নিষিদ্ধ করা গেল না

    গণজাগরণ মঞ্চ হইতে ঘোষিত আন্দোলন জাহানারা ইমামকে পুনরায় ফেরত আনতে পারলেও শেখ মুজিবকে ফেরত আনতে পারে নাই। তিন মাসের আন্দোলন মুজিবকে ফ্রেমের বাইরে রেখে করতে হইছে উনাদের! মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত ও সর্বজনীন করতে গণজাগরণ মঞ্চ স্বয়ং ব্যর্থ হয়। সেইসঙ্গে জামায়াত নিষিদ্ধ করার সুযোগ মিস করেন হাসিনা। উনি কেন এত বাপের নাম নিতেন, অতিরিক্ত করতেন, এসবের পেছনে কারণ নেই বলা যাবে না। যদিও দেশ চালাইতে গেলে অনেককিছু নতুন করে বিবেচনা করতে হয়। হাসিনার ওই মেজাজ ছিল না।

  • সাম্প্রতিক

    জাতীয় সাহিত্য ও শিশ্নবাসনা

    গত পনেরো বছর সাহিত্য মারানোর নামে যত কাগজ খর্চা হইছে তার পুরাটাই ছিল অপচয়। ফি বচ্ছর একুশের বারোয়ারি বইমেলায় উৎপাদিত টন-টন কিতাবের সিংহভাগকে গার্বেজ হিসেবে ভাগাড়ে নিক্ষেপ করা যাইতে পারে।... এখন তাহলে থাকতেছে কী? থাকতেছে অতিকায় দেখতে এক উত্তেজনা। উত্তেজনার আবেশে ফ্যাসিবাদ বা ফ্যাসিস্ট আদতে কী জিনিস… ইত্যাদি গভীরচোখে বীক্ষণের পরিবর্তে বেহুদা লম্পজম্প সার হইতেছে কেবল। থাকতেছে গেলো পনেরো বছরে নেতিয়ে যাওয়া শিশ্নকে খাড়া করার কসরত। ... হাসিনা আমলে যেমন তাদের ভূমিকা শিশ্নপরায়ণ ছিল, ইউনূস আমলেও তাই। যারপরনাই ওই ড. ইউনূসকে নিয়া রোদ্দুর রায়ের খিস্তিভরা সার্কাজমে উগড়ে দেওয়া সংক্ষোভটাই প্রকট হইতে থাকে। যেইটা প্রকারান্তরে আমাদের কবিলেখকদের গালে চপেটাঘাতই বটে।