আমরাও জানতে পারতাম না সে-কাাহিনি, যদি না ততদিনে বিবাহিত ও দাম্পত্য জীবনে পুরোদস্তুর সুখী অমৃতা দেশভাগের টানে ভারত আসতে বাধ্য না হইতেন। তিনি ভারতে আসলেন। নাম কামাইলেন। বায়োগ্রাফির আদলে নিজের ইতিকথা লিখলেন। সাহির লুধিয়ানভি সেখানে স্বাভাবিক জায়গা জুড়ছিলেন। তাঁর উপস্থিতি অমৃতার কাছে অন্য অর্থ বহন করত। সাহির যখন অমৃতার ঘরে বসে সিগ্রেট টানতেন, আচমকা বিদায় নিতেন,- অমৃতার মনে হইত রেশটা রয়ে গেছে। সাহির আছেন। ঘর জুড়ে বিরাজ করতেছে তাঁর সুগন্ধ।